ফেসবুকে ঢুকলেই বিসিএস কোচিং এর বিজ্ঞাপন! এতো এতো প্রতিষ্ঠানের ভীড়ে আপনাকে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছে দিতে পারে কে?

উত্তর খুব সহজ। যেখানে পাবেন সেরা যত্ন।

গতানুগতিক এক্সাম ব্যাচ থেকে P2A  এর যোজন যোজন দূরত্ব।

কারণ এখানে দিনের নির্দিষ্ট সময়ে কোশ্চেন পোস্ট করে চুপচাপ বসে থাকা হয়না।

প্রতিটি টপিকের উপর P2A এর এক্সক্লুসিভ কোশ্চেন ব্যাংক থেকে সলভ করানো হয় ২০০ থেকে ৩০০ প্রশ্ন।

শুধু এটুকু হলেই P2A এর সাথে অন্যদের পার্থক্য থাকে কোথায়?

পার্থক্য এখানেই যে, যে সময়টাতে আপনার পড়ার টেবিলে বসতে মন চাইবেনা সে সময়ে আপনি খেলতে পারবেন কাহুট। খেলতে খেলতেই আয়ত্তে আনতে পারবেন প্রতিটি টপিক।

টপিকওয়াইজ কোশ্চেন সলভ এবং কাহুট প্লে করার পর আপনার আইডিয়া একদম ফকফকা!

এই ফকফকা কনসেপ্ট নিয়ে প্রতিদিন দিবেন এক্সাম।

কোনো কারণে এক্সাম মিস করলে দিনের যেকোনো সময় দিতে পারবেন।

এখানেই শেষ না।

পুরো সপ্তাহে যতগুলো এক্সাম হবে তার উপর হবে উইকলি মেগা এক্সাম!

যতোই ফাঁকি দেয়ার ইচ্ছে থাকুক না কেনো, কীভাবে যে পড়া হয়ে যাবে টেরই পাবেন না।

আসল কথাই তো বললাম না!

একটা সাবজেক্টের টপিকওয়াইজ সবগুলো এক্সাম শেষে রয়েছে ওপেন বুক এক্সাম।

এটা আবার কী জিনিস!

ওপেন বুক এক্সাম মানে পুরো সাবজেক্টের উপর ৩০০০-৪০০০ এক্সক্লুসিভ প্রশ্ন সলভ করানো হয় একদম ব্যাখ্যা সহ।

সবশেষে হয় সাবজেক্ট ফাইনাল।

P2A এর সিস্টেমটাই এমন যে আপনার কম পড়ার অভ্যাস থাকলেও এতো এতো এক্সাম দিতে গিয়ে কোন ফাঁকে যে পড়া হয়ে যাবে বুঝবেনই না।

বাংলাদেশে আর কোনো কোচিং এর যে সার্ভিস নেই সেটা হলো ২৪ ঘন্টা বিভিন্ন প্রশ্নের সমাধান দেয়া।

রাত ১২ টা কিংবা ভোর ৬ টা; টেলিগ্রাম গ্রুপে যেকোনো প্রশ্ন পোস্ট করবেন আর P2A এর অভিজ্ঞ মেন্টররা ঝাপায়ে পড়বে সে প্রশ্নের সমাধান দিতে।

এতো যত্ন আর কোথায় পাবেন?

P2A Students’ Feedback

কাহুট খেলার উপকারিতা কী?

১) গেমিফিকেশন অব লার্নিং: কাহুট এর‌ পুরো পদ্ধতিটি হল গেমিফিকেশন অব লার্নিং। এ পদ্ধতিতে খেলতে খেলতেই আপনার মনের অজান্তে অনেক তথ্য গেঁথে যাবে।

২) গুরুত্বপূর্ণ এবং পূর্ণাঙ্গ ব্যাখ্যা: কাহুটে প্রশ্নের সাথেই রয়েছে সংক্ষেপিত ব্যাখ্যা, আবার কোনো কোনো প্রশ্নের কনসেপ্ট ক্লিয়ার হবার জন্য রয়েছে ভিডিও, যার মাধ্যমে আপনি কাহুটে প্রশ্ন সলভ করতে করতেই ঐ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে যাবেন।

৩) ফ্ল্যাশকার্ড রিভিউ: কাহুটে রয়েছে চমৎকার ফ্ল্যাশকার্ড। এই ফ্ল্যাশকার্ডের মাধ্যমে আপনি কাহুট খেলার পরপরই আবার প্রশ্নগুলো রিভিউ করতে পারবেন। যেকোনো জিনিস মনে রাখার জন্য ফ্ল্যাশকার্ড খুবই কার্যকরী একটি পদ্ধতি।

৫) যেকোনো সময় অনুশীলন: আপনি বাসায়, বেড়াতে গেলে কিংবা কাজের ফাঁকে যেকোনো সময় যেকোনো অবস্থায় কাহুট খেলতে পারবেন। ব্যস্ততার মাঝে কোথাও যাওয়ার সময়ও আপনি চাইলে মোবাইল বের করে টুপ করে কাহুট খেলে ফেলতে পারবেন।

🔵 কীভাবে খেলবেন কাহুট?

১) আগে থেকে কোনো কিছু পড়ার দরকার নেই।

২) যখনি সময় পাওয়া যাবে মনের আনন্দে কাহুট খেলবেন।

৩) একটা কাহুট প্রথমবার প্লে করলে ২০-৩০% উত্তর পারা যাবে।

৪) আরেকবার খেললে অর্ধেকের বেশি পারা যাবে।

৫) এরপর ফ্ল্যাশকার্ড মেথডে রিভিশান দিবেন।

এভাবে মনে রেখে কী লাভ?

এভাবে আনন্দের সাথে যে মনে রাখছেন এটার রেজাল্ট পাবেন দুই জায়গায়। বই পড়ার সময় এবং এক্সাম হলে।

বই পড়তে গেলে দেখবেন বহু জিনিস আপনি এমনিই পারেন। মাথায় গেঁথে আছে।

এক্সামেও এখান থেকেই হুবহু প্রশ্ন আসবে। কাহুট খেলে অনুশীলন করতে চাইলে আগে কিচ্ছু না পড়ে কাহুট খেলেন কয়েকবার। পরে বই পড়েন

একেকটা Kahoot Game এ ৪০/৫০ টা প্রশ্ন থাকে। প্রতিদিন ৪/৫ টি গেইম খেললে সপ্তাহে প্রায় ১২০০-১৪০০ প্রশ্ন সলভ করা হয়ে যাবে।

✅ কাহুট ছাড়াও প্রতিদিন গুগল ফর্মে টপিকওয়াইজ পরীক্ষা তো থাকছেই।

✅ কাহুট এবং গুগল ফর্মে প্রতি সপ্তাহে প্রায় ১৫০০-২০০০ প্রশ্ন সলভ হয়ে যাবে।

✅ প্রতি শনিবার পুরো সপ্তাহের সব কোশ্চেন এর উপর হয় উইকলি মেগা এক্সাম।

✅ প্রতিটি সাবজেক্ট শেষ হলে ঐ সাবজেক্টের পুরো প্রশ্ন ব্যাংকের উপর হয় ওপেন বুক এক্সাম।

✅ ওপেন বুক এক্সাম শেষে হয় সাবজেক্ট ফাইনাল

✅ সাবজেক্ট ফাইনালে থাকছে পুরস্কার।