
অপর্যাপ্ত কর্মসংস্থান, বেসরকারি সেক্টরের স্বেচ্চাচারিতা ও চাকরির বিধিমালার অপর্যাপ্ততা এবং দেশে নিজের গ্র্যাজুয়েশন করা ফিল্ডের চাকরির অভাব যেকোনো বিচারেই বিসিএস প্রজাতন্ত্রের এক নম্বর চাকরি ছিল, আছে ও থাকবে।
কাঙ্ক্ষিত ক্যাডার পেতে চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে চলে তুমুল প্রতিযোগিতা। এক্ষেত্রে দেখা যায় অনেকে প্রথম বিসিএসেই পেয়ে যান তাক লাগানো সাফল্য। আবার ৩-৪ টি বিসিএস প্রিলি দিয়েও অনেকের কাছে সাফল্য থেকে যায় অধরা।
বিসিএস এ সফল না হওয়ার পিছনে মূলত কাজ করে ৩টি কারণ। কী কী? চলুন জেনে নিই-
বিসিএস এ সফল না হওয়ার পিছনে ১ম কারণ হলো ডিটারমাইন্ড না থাকা
আপনি যদি ডিটারমাইন্ড হয়ে একটি বছর পড়ার টেবিলে আটকে থেকে প্রস্তুতি গ্রহণ করেন, আপনি যেখানেই পরীক্ষা দিবেন আপনার রেজাল্ট আসবেই।
বিসিএস নিয়ে অযথা দুশ্চিন্তা না করে আমাদের উচিত ১ বছর মনোযোগ ধরে রেখে পড়াশোনা করা।
আপনি যে কোচিং এ ভর্তি হোন না কেনো বাংলাদেশের সব টিচার যদি আপনাকে প্রাইভেট পড়ায়ও আপনি প্রিলিতে সফল হবেন না যদি আপনি ডিটারমাইন্ড না হন। কারণ টিচারের পক্ষে আপনাকে প্রিলি টিকানো অসম্ভব।
আপনারা সবাই গ্র্যাজুয়েশন করছেন বা করেছেন। আপনার ডিপার্টমেন্টে আপনি বস। বিশ্বাস করেন আপনি আপনার ইউনিভার্সিটির সম্মানিত শিক্ষক হতে পারবেন কিন্তু বিসিএস এ আপনি একটা প্রশ্ন ও কমন পাবেন না। যা পাবেন সেটা ইন্টার মিডিয়েটের পড়া। চাকরির বাজারে আপনি ইন্টার মিডিয়েট পাশ ।
যেহেতু আমাদের ইউনিভার্সিটিতে চাকরির পড়া পড়ানো হয় না সেহেতু যদি আপনাকে গ্র্যাজুয়েশন এর পরপরই চাকরির জন্য কম্পিটিশন করতে হয়, আপনাকে ইউনিভার্সিটি পড়াকালীন সময় থেকেই চাকরির প্রস্তুতি নিতে হবে। যদি আপনি গ্র্যাজুয়েট হন সেক্ষেত্রে আপনাকে আগে ১ বছর চাকরির পূর্ণাঙ্গ একটি প্রস্তুতি নিতে হবে।
এবার ভাবুন তো একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি একটি পরিপূর্ণ গাইডলাইন ফলো করে যদি আপনি শুধু মাত্র উইকেন্ড গুলো কাজে লাগিয়ে দীর্ঘমেয়াদে চাকরির একটি সলিড প্রস্তুতি নিয়ে নেন তাহলে কেমন হবে বিষয়টা?
একটি ভুল আমরা করে থাকি সেটা হলো, গ্র্যাজুয়েশন করেই প্রস্তুতি না নিয়ে নানা রকম চাকরি পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করি। টার্গেট বিসিএস কিন্তু পরীক্ষা দিচ্ছি সকল ১ম ও ২য় শ্রেণির সার্কুলারে। এতে আমাদের একটাই লাভ হয় সেটা হলো ডিস্ট্রাকশন।
এছাড়া চাকরির বাজারে বিসিএস একটা বড় চাকরি। বড় চাকরির জন্য প্রিপারেশন নিলে ছোট গুলো এমনিতেই হবে। একটি সাধারণ বিসিএস থেকে মিনিমাম ৩-৪ হাজার নন ক্যাডার জব হয়। তাহলে আপনি ২০টা শূন্য পদে দৌড়াদৌড়ি কেন করবেন? যেখানে বাংলাদেশে যে কোন ২য় শ্রেণীর চাকরির থেকে বিসিএস কম্পিটিশন কম।
২য় কারণ হলো গাইডলাইন বিহীন প্রস্তুতি
ধরুন আপনি বিসিএস এর ব্যাপারে ডিটারমাইন্ড। প্রচুর পড়াশোনা করছেন। আপনি সঠিক গাইডলাইন ফলো না করলে প্রিলিতে সাফল্য থেকে যাবে অধরা। কারণ-
বিসিএস এর ৩টি স্টেপ আছে
২০০ নম্বরের প্রিলি
৯০০ নম্বরের লিখিত
২০০ নম্বরের ভাইবা
১। ২০০ নম্বরের প্রিলি মূলত বাছাই প্রক্রিয়া। এটার সাথে মূল বিসিএসের কোন সম্পর্ক নেই। এই নম্বর কোন কাজে লাগবে না। এরকম একটা পরীক্ষার জন্য আপনি সময় পাচ্ছেন ৮-১০ মাস।
২। ৯০০ নম্বরের রিটেন হলো কোর বিসিএস এক্সাম। এখানে আপনার নম্বরের উপর নির্ভর করবে যে আপনি ক্যাডার পাবেন কি পাবেন না। এরকম একটা গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা যেটা নির্ধারণ করে যে আপনি ক্যাডার হবেন কি হবেন না, সেটার জন্য আপনি সময় পাচ্ছেন মাত্র ৩-৪ মাস।
সুতরাং, এই অবস্থায় আপনি যদি প্রিলির সাথেই রিটেনের কিছু পড়া এগিয়ে রাখতে পারেন আপনি এগিয়ে থাকবেন।
প্রিলিমিনারির সময় আমাদের যে পড়া গুলো রিটেনের পড়ার সাথে মিল আছে সেই পড়া গুলো আমাদের পড়ে ফেলতে হবে।
ঠিক এই জায়গা তেই P2A তাদের সর্বোচ্চ ইফোর্ট দিয়ে থাকে। বিসিএস ফাউন্ডেশন কোর্সে প্রতিটা সাবজেক্ট একদম ব্যাসিক থেকেই পড়ানো হয় P2A তে, যাতে করে আপনি রিটেনের ৫০% প্রস্তুতি আগেই সেরে রাখতে পারেন।
৩য় কারণ হলো কী পড়বেন কী বাদ দিবেন তা বুঝে উঠতে না পারা
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য কী কী পড়তে হবে সবাই সেটাই খুজতে থাকে। কিন্তু প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় সবচেয়ে ইম্পর্টেন্ট কী পড়তে হবে তা নয়, কী বাদ দিতে হবে সেটা জানা। এটা জানলেই আপনি অর্ধেক এগিয়ে যাবেন।
কারণ প্রিলি পরীক্ষায় ২০০ নম্বরের মধ্যে কেউই ১৩০-১৫০ টার বেশি দাগাবেন না। তার মানে হলো ৫০ থেকে ৭০ টা প্রশ্ন কেউ-ই দাগাবেন না। তো কী কী দাগাবেন না সেটা যদি আপনি ক্লিয়ার থাকেন আপনার অনেক সময় বেঁচে যাবে। আপনি পাবেন কাঙ্ক্ষিত সাফল্য।
কোচিং আপনাকে প্রিলি পাশ করাবেনা। আপনি প্রিলি পাশ করলে সেটা আপনার ক্রেডিট, কোচিং এর না।
কোচিং এর অভিজ্ঞ মেন্টররা আপনাকে দিবে একটি প্রপার গাইডলাইন যারা নিজেরা একই পথ সফলতার সাথে অতিক্রম করে এসেছে।
অনার্স ২য় বর্ষ থেকে সাধারণ জ্ঞান এর বই মুখস্থ করেও অনেকের ক্ষেত্রে আশানুরূপ সাফল্য দেখা দেয় না কারণ তার গোড়াতেই গলদ !
যে সময়ে ইংরেজি, গণিত, বাংলা, সাধারণ বিজ্ঞান, কম্পিউটার ও আইসিটির মতো সাবজেক্টের প্রস্তুতি গুছিয়ে নেয়া যেতো সে সময় অনেকে ব্যয় করে সাধারণ জ্ঞান মুখস্থ করতে গিয়ে।
কারণ সে বিসিএস প্রিলি নিয়ে প্রপার গাইডলাইন পায়নি।
অনেকে কী কী বই পড়বেন এবং কীভাবে প্রস্তুতি নিবেন তা নিয়ে বিভ্রান্ত থাকেন।
ইউনিভার্সিটি ২য়/৩য়/৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থীরা যারা এখন থেকে নিজেদের মূল পড়াশোনার ক্ষতি না করেই ৪৬/৪৭/৪৮ তম বিসিএস এর জন্য প্রস্তুতি নিতে চাচ্ছেন তাদের জন্যই আমাদের বিসিএস প্রিলি ফাউন্ডেশন কোর্সটি।
এই কোর্সের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে
যে সাবজেক্ট গুলো থেকে বিসিএসে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন আসে এবং যেগুলোতে দীর্ঘমেয়াদী প্রস্তুতি নেয়া প্রয়োজন সেই সাবজেক্ট গুলো এখানে বিস্তারিত পড়ানো হয়। যাতে অনার্স শেষ হওয়ার আগেই আপনার একটি শক্ত ফাউন্ডেশন গড়ে উঠে। এরপর আপনার অনার্স শেষ হলেই, যে বিসিএস এ আপনি প্রথম অংশগ্রহণ করবেন সেই বিসিএস এর পুরো কোর্সটি আমাদের রেগুলার ব্যাচে ৫০% ডিস্কাউন্ট এ করতে পারবেন। এক ঢিলে অনেক পাখি তাই না??
ফাউন্ডেশন কোর্সে আপনাকে ইংরেজি গ্রামার, ম্যাথ ও বাংলা ব্যাকরণ (যেগুলো অনেকের জন্যই ভীতির নাম), বিজ্ঞান ও আইসিটি একদম বিস্তারিত পড়ানো হবে, যাতে আপনার বেসিক থাকবে ক্রিস্টাল ক্লিয়ার। রেগুলার কোর্সে যখন আপনি কোর্সটি রিপিট করবেন তখন দেখবেন আপনি অনেকের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে আছেন।
অন্যদের সাথে আমাদের পার্থক্য হচ্ছে, অনেকে মনে করে যে বিসিএস মানেই হচ্ছে শুধুমাত্র রাজধানী আর মুদ্রার নাম মানে সাধারণ জ্ঞানের প্রস্তুতি। কিন্তু বিসিএসে থাকে মোট ১০টি সাবজেক্ট। সবগুলোই সমান ভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বিসিএস এর এই ১০টি সাবজেক্ট কে ১২০টি বেসিক ক্লাসে ভাগ করেছি।
এই লিংকে ক্লিক করে দেখেনিন পুরো কোর্সের রুটিন
শুধুমাত্র স্ট্রাট্রেজি না জানার কারণে বছরের পর বছর প্রিলি দিয়েও অনেকের সফলতা আসে না। আমাদের এখানে আমরা পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন দিয়ে আপনাকে সকল বিষয়ের প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করবো। আর আমাদের লেকচার স্লাইড গুলো এতই ইন্টারেকটিভ যে শুধুমাত্র স্লাইড গুলো পড়লেই অনেক কিছু মাথায় গেঁথে যাবে। আর আমাদের আছে কাহুট গেম। গেম খেলতে খেলতেই কখন যে বিসিএস এর প্রস্তুতি হয়ে যাবে বুঝতেই পারবেন না।
কোর্সে লাইভ ক্লাস হবে প্রতি শুক্র ও শনিবার। সকাল ৮ টা থেকে ১০ টা পর্যন্ত। ফলে আপনার একাডেমিক টাইম শিডিউলের সাথে সাংঘর্ষিক নয়। আর কোন কারণে যদি লাইভ ক্লাস মিস করেন তাহলে রেকর্ড তো থাকছেই।
এই কোর্সটি একবার কমপ্লিট করলে আপনি পেয়ে যাচ্ছেন P2A তে একটি রেগুলার প্রিলি কোর্সে ৫০% ছাড়!
বিসিএস প্রস্তুতি + একাডেমিক পড়াশোনা একসাথে করার বিস্তারিত প্ল্যান
কেন পড়বেন P2A তে?
P2A Ex-Students’ Review
কী সেই খেলা বুঝতে হলে দেখুন এই ভিডিও:
ভিডিওতে দেখলেন কাহুট খেলা। জীবনে তো অনেক খেলাই খেলেছেন। এবার খেলুন কাহুট। খেলার মাধ্যমে শিখতে কার না ভালো লাগে?
আনন্দের সাথে পড়াশোনার সংযোগ ঘটাতে P2A বাংলাদেশে সর্বপ্রথম শুরু করে কাহুট গেম। একটা গেমে ৪০/৫০ টি প্রশ্ন থাকে। প্রশ্নের মধ্যে থাকে ব্যাখ্যা। বারবার একটা গেম প্লে করে আপনি প্রতিদিনই খেলতে খেলতে আয়ত্তে নিয়ে আসতে পারবেন প্রিলির বিশাল সিলেবাস।
প্রতিদিন আপনি ২ টি করে গেম খেললে সপ্তাহে খেলবেন ১৪ টি গেম। মানে ৬০০-৭০০ প্রশ্ন!
অনেক তো শুনলেন P2A এর ইতিহাস। এবার শুনুন ফাউন্ডেশন কোর্সে কীভাবে পড়ানো হবে।
✅ একটা টপিকের উপর আগেই প্রি-রেকর্ড ক্লাস দেয়া হবে। স্টুডেন্টরা সেই ক্লাস দেখে আসবে। এরপর হবে গুগল মিটে লাইভ ক্লাস।
✅ লাইভ ক্লাসে প্রতিটা টপিক বিস্তারিত পড়ানো হবে। ঐ টপিকের উপর স্টুডেন্টরা Kahoot Game খেলবে। Kahoot খেলার জন্য আলাদা টাইম লাগবেনা। যেকোন জায়গায়, যেকোন অবস্থায় Kahoot খেলা যায়।
✅ একেকটা Kahoot Game এ ৪০/৫০ টা প্রশ্ন থাকে। প্রতিদিন ১/২ টি গেম খেললে সপ্তাহে প্রায় ৬০০-৭০০ প্রশ্ন সলভ করা হয়ে যাবে।
✅ এই ৭০০ প্রশ্ন গুগল ফর্মে রিভিশান দেয়ানো হবে। তারপর হবে সাপ্তাহিক মেগা এক্সাম।
✅ প্রতিটি সাবজেক্ট শেষ হলে নেয়া হবে সাবজেক্ট ফাইনাল।
✅ এক বছরে খেলা হবে ৬০০ কাহুট।
✅ সাপ্তাহিক মেগা এক্সাম হবে ৫০ টি।
✅ প্রতিটা মেগা এক্সাম এবং সাবজেক্ট ফাইনালে থাকছে পুরস্কার।
🎯 যা থাকছে এই কোর্সে
✅ মোট লাইভ ক্লাস: ১২০ টি
✅ প্রিরেকর্ডেড ক্লাস: ১০০+ (লাইভ ক্লাসের আগে দেয়া হয়।যাতে স্টুডেন্টরা আগেই ক্লাস দেখে আসতে পারে)
✅ সকল লাইভ ক্লাস রেকর্ড দেখার সুযোগ
✅ কাহুট গেম: ৬০০+ (প্রতি কাহুটে ৪০-৫০ টি প্রশ্ন)
✅ ২৫ হাজার প্রশ্নের প্রশ্ন ব্যাংক গুগল ফর্মে
✅ সাপ্তাহিক মেগা এক্সাম ৫০+
✅ সাবজেক্ট ফাইনাল ১০ টি
✅ মডেল টেস্ট ৩০টি
আরো থাকছে:
✅ ২৪/৭ টেলিগ্রাম সাপোর্ট
✅ লেকচার স্লাইড
✅ গুরুত্বপূর্ণ টপিকের PDF
পরীক্ষার আগ পর্যন্ত কোর্স ম্যাটেরিয়াল এক্সেস
ভর্তি হবার পর একটি টেলিগ্রাম সাপোর্ট গ্রুপে এড করে দেয়া হবে। সেখানে বিভিন্ন সাবজেক্টের মেন্টররা সার্বক্ষণিক বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে দিবেন।
কোর্স ফি: ৳১০০০/মাস (১২ মাস)
আপনি যেকোন মাসে জয়েন করতে পারবেন এবং পরবর্তী ১৩ মাসের মধ্যে আপনার বিসিএস এর পুরো সিলেবাস একবার শেষ হবে।
এককালীন টাকা পরিশোধে ছাত্রছাত্রীদের সমস্যা বিবেচনা করে মাসিক ১০০০ টাকা কিস্তিতে ফুল কোর্স ফি পরিশোধ করা যাবে। একাধিক মাসের কিস্তি একসাথে দেয়া যাবে। প্রতি মাসের ৫ তারিখের মধ্যে ঐ মাসের কিস্তি পরিশোধ করতে হবে।
ভর্তি হতে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
ধাপ-১: নিচে বর্ণিত উপায়ে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন।
ধাপ-২: পেমেন্ট সম্পন্ন করার পর Enroll Now বাটনে প্রেস করে রেজিস্ট্রেশন ফর্ম ফিলাপ করবেন। ফর্মটি ফিলাপ করার সময় কোনো সমস্যা হলে 01609-98 69 28 নাম্বারে ফোন করবেন।
পেমেন্ট পদ্ধতি:
সরাসরি বিকাশে পেমেন্ট করতে Pay via bKash বাটনে ক্লিক করুন অথবা মোবাইল থেকে Make Payment অপশন সিলেক্ট করে 01700-94 54 94 এই নাম্বারে পেমেন্ট করুন। পেমেন্ট করার পর ENROLL NOW বাটনে ক্লিক করে ফর্ম ফিলাপ করবেন।